Ads

আজ থেকে জাতীয় ভিটামিন "এ" প্লাস ক্যাম্পেইন শুরু।

 বিস্তারিত




দেশব্যাপি ১২ ডিসেম্বর  ২০২৩ইং জাতীয় ভিটামিন "এ" প্লাস ক্যাম্পেইন পালন করা হয়। এরই অংশ হিসেবে সকল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ সকল ইপিআই টিকা কেন্দ্রে
 ★৬-১১ মাস বয়সী সকল শিশুদের একটি করে নীল ক্যাপসুল ও
★১২-৫৯ মাস বয়সী সকল শিশুদের একটি করে লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।


★একই সাথে পুষ্টি বিষয়ক বিভিন্ন পরামর্শ দেয়া হয়। 
জন্মের পরপরই শিশুকে শাল দুধ খাওয়াতে হবে,

★৬ মাস বয়স পর্যন্ত শুধুমাত্র বুকের দুধ,

★৬ মাস বয়স থেকে বুকের দুধের পাশাপাশি অন্যান্য সুষম পুষ্টিকর খাবার বাচ্চাকে দিতে হবে।

এর পাশাপাশি বাচ্চার মা-কেও পুষ্টিকর খাবার নিয়মিত গ্রহণের ব্যাপারে গুরুত্ব দেয়া হয়।



ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে অন্ধত্ব প্রতিরোধ ছাড়াও শিশুর দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত হয়।  শিশু মৃত্যু হার ২৪ শতাংশ হ্রাস করে। হাম, ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়ার কারণে মৃত্যুহার উল্লে­খযোগ্য হারে কমে আসে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পরবর্তী সময়ে অপুষ্টিজনিত কারণে শিশুদের মাঝে রাতকানা রোগের হার ছিল ৪ দশমিক ১০ শতাংশ। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম গ্রহণ করেন। শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর উদ্যোগ নেন। পরবর্তী সময়ে বর্তমান সরকার ২০১০ সাল থেকে নিয়মিতভাবে বছরে দুবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রেখেছে। বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবজনিত রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা শূন্য দশমিক শূন্য চার শতাংশে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে অন্ধত্ব প্রতিরোধ ছাড়াও শিশুর দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত হয়। শিশু মৃত্যু হার ২৪ ভাগ হ্রাস করে। হাম, ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়ার কারণে মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসে।

Post a Comment

0 Comments