Ads

বিজ্ঞান বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান


সাধারণ জ্ঞান

 #যে সর্বোচ্চ শব্দের শ্রুতি সীমার উপর মানুষ বধির হতে পারে তা হলো — ১০৫ ডেসিবেল।

 #পানির তাপমাত্রা ০° থেকে ৪°এ উন্নীত হলে পানির ঘনত্ব — বাড়বে। 

 #একটি বন্ধ ঘরে একটি চালু ফ্রিজের দরজা খুলে রাখলে ঘরের তাপমাত্রা — অপরিবর্তিত থাকবে। 

 #বে একটি বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে চালালে বিদ্যুৎ খরচ হসমান বা একই হয়।

 # মেঘাচ্ছন্ন আকাশের রাত অপেক্ষাকৃত উষ্ণ হয় কারন — মেঘ মাটি থেকে বায়ুতে তাপের বিকরণে বাধা দেয়।

 # হ্যালির ধূমকেতু সর্বশেষ দেখা যায় — ১৯৮৬ সালে।

 # তরল মিশ্র পদার্থ থেকে ছেঁকে ভারী অদ্রবনীয় পদার্থ পৃথক কথার প্রনালীকে বলে — পাতন।

  # জিংক সালফেটের সংকেত — Znso4

 # অ্যালুমেনিয়ামের যোজনী — ৪(চার)

 # অগ্নিনির্বাপক সিলিন্ডারে থাকে — তরল কার্বন ডাইঅক্সাইড।

 # শুকানোর মাধ্যমে খাদ্য সংরক্ষণ করা যায় কারণ — শুষ্ক খাদ্যে আবহাওয়া বিরুপ প্রবাহ বিরাজ করে। 

 # ঘর্ঘণ, তাপ, রাসায়নিক ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় সহজেই পরমাণু থেকে নির্গত হয় — ইলেট্রন। 

 # কচু খেলে গলা চুলকায় কারন কচুতে থাকে — ক্যালসিয়াম অক্সালেট। 

 # ফরমালিন হলো ফরমালডিহাইডের — ৪০% জলীয় দ্রবণ।

 # হীরক উজ্জ্বল দেখায় কারন — আলোর সম্পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন।

 # পানি জমলে আয়তন — বাড়ে। 

 # পরম শূন্য তাপমাত্রা সমান — ২৭৩° সেন্টিগ্রেড

 # সি এন জি গাড়ী চলে — অটো চক্রে। 

 # বাংলাদেশে টিভি সম্প্রচারের ক্ষেত্রে অডিও সিগন্যাল পাঠাতে হয় — ফিকুসেনসী মডুলেশন করে। 

 # শীতকালে ঠোঁট ও গায়ের চামড়া ফেটে যায় কারন — বাতাসে আপেক্ষিক আদ্রতা কম থাকে।

 # ফ্যান চালালে আমরা ঠান্ডা অনুভব করি কারন — শরীর থেকে বাষ্পীভবনের হার বাড়িয়ে দেয়। 

 # প্লাস্টার অব প্যারিস বলা হয় — দুই অনু পানিসহযোগে গঠিত ক্যালসিয়াম কার্বনেট। 

 # উড পেন্সিলের “সীস” হলো — গ্রাফাইট, 2B, 4B, 6B পেন্সিলের শীষেও গ্রাফাইট থাকে।

 # শুষ্ক বরফ বলা হয় — হিমায়িত কার্বন ডাইঅক্সাইডকে, ব্যবহৃত হয় স্টেজে ধোয়া সৃষ্টিতে।

 # এসিড বৃষ্টির জন্য দায়ী — সালফার ডাইঅক্সাইড ও নাইট্রাস অক্সাইড। 

 # ফ্রেয়ন কার ট্রেড নাম — CFC (রেফ্রিজারেটরে থাকে), ক্লোরোফ্লুরো কার্বন।

 # কাপড় কাচার সোডা কোনটি — Na2CO3

 # নোবল গ্যাস নয় — ওজন।

 # পাস্তুরাইজেশনের মাধ্যমে জীবানুমুক্ত করা হয় — দুধকে। 

 # প্রানীর মলমূত্র থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে ফারমেন্টেশন প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় — মিথেন। 

 # রেস্টিফাইড স্পিরিট হলো — ৯৫% ইথাইল এলকোহল + ৫% পানি।

 # গ্যালভানাইজেশন হলো লোহার উপর — দস্তার প্রলেপ।

 # CNG এর পূর্নরূপ — Compressed Natural Gas.

 # PCR এর পূর্নরূপ — Polymerase Chain Reaction.

 # C6H14 এর আইসোমার এর সংখ্যা — ৬ টি।

 # দেহের কোন অংশে কেটে গেলে রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে — হেপারিন।

 # তরল ধাতু — পারদ। 

 # ভিনেগার — ১০% এসিটিক এসিডের জলীয় দ্রবণ।

 # মানুষের বুদ্ধির বিকাশ সাধন হয় — ২৪ বছরে। 

 # যে বস্তু আলোর সব রং প্রতিফলিত করে তার রং — সাদা।

 # যেসব উক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা সমান নয়, তাদের বলে — আইসোটোপ।

 # যেসব নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা সমান নয় তাদের বলে — আইসোটোন।

 # প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহার হয় — অ্যামাইনো এসিড। 

 # নিউমোনিয়া রোগটি হয় — ফুসফুসে।

 # জীবের বংশগতির বৈশিষ্ট্য বহন করে — ক্রোমোজম।

 # মানব দেহে বৃদ্ধির জন্য দরকার — আমিষ। 

 # মস্তিষ্কের ধমনী ছিঁড়ে রক্তপাত হাওয়াকে বলে — স্ট্রোক।

 # সুষম খাদ্যে প্রধানত তিনটি খাদ্য উৎপাদনের অনুপাত — ৪:১:১


 # ক্লোরোফিল ছাড়া সম্পন্ন হয় না — সালোসংশ্লেষণ। 

 # এন্টিবায়োটিক কাজ করে — জীবাণু ধ্বংসে। 

 # দেহ কোষের পুনরুজ্জীবন ঘটানোর জন্য প্রয়োজন — প্রোটিন।

 # কোনটি দেহকোষ নয় — প্রোটিন।

 # শ্রবণ ছাড়াও কানের অন্যতম কাজ হলো — দেহের ভারসাম্য রক্ষা করা।

 # হৃদরোগের প্রধান কারণ — ধুম পান। 

 # কোনটি মৌলও নয় আবার যৌগও নয় — শর্করা।

 # বাতাসে অক্সিজেনের শতকরা হার কত — ২০.৭১% 

 # কোনটি দিয়ে হাঁসের প্লেগ রোগ হয় — ভাইরাস।

 # সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল — পেয়ারা। 

 # পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি কপি উৎপন্ন হয় — ব্রাজিলে। 
 
# বাংলাদেশে একটি জীবন্ত জীবাশ্ম জ্বালানি — রাজ কাঁকড়া।

 # সর্বপ্রথম যে উফশী ধান চালু হয়ে এখনো বর্তমান রয়েছে তা হলো — ইরি-৮ (আট)।

 # বাংলাদেশের দ্বিতীয় অর্থকরী ফসল — চা। 

 # কৃষির রবি মৌসুম কোনটি — কার্তিক – ফাল্গুন। 
 
# বায়োগ্যাস তৈরির পর যে অবশিষ্টাংশ থাকে তা — সার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। 3 ওজন স্তরের ফাটল ধরার জন্য মূখ্য দায়ী গ্যাস — ক্লোরোফ্লোরো কার্বন।

 # যখন সূর্য ও পৃথিবীর মাঝে চাঁদ থাকে তখন হয় — সূর্যগ্রহন। 

 # প্রবল জোয়ারের কারন –এ সময় সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী এক সরলরেখায় থাকে।

 # পারমানবিক বোমার চাইতে শক্তিশালী হলো — হাইড্রোজেন বোমা। 

 # একটি এটমে কণিকার সংখ্যা — ৩ টি। 

 # যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র আবিষ্কার করেন — গ্যালিলিও ১৬১০ সালে।

# Longest day — ২১ জুন।

 # সূর্যের কয়টি গ্রহ — ৮ টি। 

 # গভীরতম মহাসাগর — প্রশান্ত মহাসাগর। 

 # সি.এফ.সি বায়ুমণ্ডলের কোন স্তর ক্ষতি করে — স্ট্রাটোস্ফেয়ার। 

 # সোয়াইন ফ্লুর ভাইরাস চিকিৎসা শাস্ত্রে কি নামে পরিচিত — এইচ 1 এন 1

 # শীতকালে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ — কম থাকে।

 # “মাশরুম” এক ধরনের — ফাঙ্গাস।

 # ফ্যান চালালে আমরা ঠান্ডা অনুভব করি কারন — শরীর থেকে বাষ্পীভবনের হার বাড়িয়ে দেয়।

 # কোষের মস্তিষ্ক বলা হয় — নিউক্লিয়াসকে।

 # ইস্ট কি — একটি ছত্রাক। 

 # মাইটোকন্ড্রিয়া অনুপস্থিত — ব্যাক্টোরিয়ায়।

 # যেসব ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াকে আক্রমন করে তাদের বলে — ব্যাকটেরিওফাজ।

 # বরফ পানিতে বাসে কারণ বরফের তুলনায় পানির ঘনত্ব — বেশী।

 # মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের প্রধান উৎস — শ্বসন।
 
# নবায়নযোগ্য জ্বালানি কোনটি — পরমাণু শক্তি। 

 # ডায়াবেটিস রোগ সম্পর্কে যে তথ্যটি সঠিক নয় — চিনি জাতীয় খাবার খেলে এ রোগ হয়।
 
# সুনামির কারন হলো — সমুদ্রের তলদেশে ভূমিকম্প।
 
# হাড় ও দাঁতকে মজুত করে — ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।

 # অতিরিক্ত খাদ্য থেকে লিভারে সঞ্চিত সুগার হলো — গ্লাইকোজেন।

 # রেশম পোকা চাষের বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি — সেরিকালচার। 

 # কৃষি উদ্যান বিষয়ক বিদ্যাকে বলে — হার্টিকালচার

 # খর পানিতে উত্তম ফেনা দেয় — ডিটারজেন্ট।

 # লেড অ্যাসিটেড যে রোগের ওষুধ — চর্মরোগ। 

 # “গো বসন্ত” রোগ যে ভাইরাসে আক্রান্ত হয় — ভ্যাক্সিনিয়া ভাইরাস।

 # আলোর উৎপত্তির কারন — পরমাণুর ইলেকট্রন।
 
# সবচেয়ে সক্রিয় অধাতু — ফ্লোরিন F

 # অধাতুসমূহ প্রধানত বিদ্যুৎ ও তাপ — অপরিবাহী। 

 # বিদ্যুৎ বিলের হিসাব করা হয় — কিলোওয়াট ঘন্টা।

 # পেটা লোহা হলো — নরম। 

 # আমাদের দেশে যে প্রাকৃতিক গ্যাস পাওয়া যায় তাতে মিথেন থাকে — ৯৫ – ৯৯%
 
# উষ্ণ ও শীতল স্রোতের মিলনে — কুয়াশা ও ঝড় হয়।

 # সমুদ্র স্রোতের অন্যতম কারন — বায়ু প্রবাহের প্রভাব। 

 # প্রধান গ্রীন হাউস গ্যাস কোনটি — Co2

 # সংগৃহীত.......

Post a Comment

0 Comments