💙অতিরিক্ত চার্জ করা এড়িয়ে চলুন। একবার আপনার ডিভাইসটি 100% এ পৌঁছে গেলে আনপ্লাগ করুন।
👇রিচার্জ করার আগে ব্যাটারি সম্পূর্ণরূপে নিষ্কাশন হতে দেবেন না। ব্যাটারি লেভেল প্রায় 20-30% এ নেমে গেলে রিচার্জ করা ভালো।
👇প্রস্তুতকারকের প্রস্তাবিত চার্জার এবং তার ব্যবহার করুন।
ব্যাটারি ঠান্ডা রাখুন:
👇উচ্চ তাপমাত্রা ব্যাটারির আয়ু হ্রাস করতে পারে। আপনার ডিভাইসটিকে প্রচণ্ড তাপে উন্মুক্ত করা এড়িয়ে চলুন এবং এটিকে গরম গাড়িতে বা সরাসরি সূর্যের আলোতে ফেলে রাখবেন না।
👇স্ক্রিনের উজ্জ্বলতা এবং সময়সীমা সামঞ্জস্য করুন:
👇স্ক্রিনের উজ্জ্বলতা কমানো এবং স্ক্রীনের সময়সীমা কমানো ব্যাটারির জীবন বাঁচাতে সাহায্য করতে পারে।
অপ্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য বন্ধ করুন:
👇আপনি যখন ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ এবং জিপিএস ব্যবহার করছেন না তখন অক্ষম করুন৷
আপনার প্রয়োজন নেই এমন ব্যাকগ্রাউন্ডে চলমান অ্যাপগুলি বন্ধ করুন।
সফ্টওয়্যার আপডেট করুন:
👇আপনার ডিভাইসের অপারেটিং সিস্টেম এবং অ্যাপগুলিকে আপ টু ডেট রাখুন, কারণ সফ্টওয়্যার আপডেটগুলি ব্যাটারি লাইফের জন্য অপ্টিমাইজেশন অন্তর্ভুক্ত করতে পারে৷
ব্যাটারি সেভার মোড ব্যবহার করুন:
👇বেশিরভাগ স্মার্টফোনে একটি ব্যাটারি সেভার মোড থাকে যা ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেস কমায় এবং ব্যাটারির আয়ু বাড়ানোর জন্য নির্দিষ্ট ফাংশন সীমিত করে।
সঠিক স্টোরেজ:
👇আপনার যদি অতিরিক্ত ব্যাটারি থাকে, তাহলে প্রায় 50% চার্জে একটি শীতল, শুকনো জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
চরম চার্জের মাত্রা এড়িয়ে চলুন:
👇লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি বর্ধিত সময়ের জন্য সম্পূর্ণ চার্জে রাখলে দ্রুত ক্ষয় হতে পারে। আপনি যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য একটি ডিভাইস ব্যবহার না করেন, তাহলে এটির ব্যাটারি প্রায় 50% চার্জে রাখার লক্ষ্য রাখুন।
ব্যাটারি স্বাস্থ্য নিরীক্ষণ:
👇কিছু স্মার্টফোনে বিল্ট-ইন ব্যাটারি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ টুল রয়েছে। আপনার ব্যাটারির অবস্থার উপর নজর রাখতে এগুলি ব্যবহার করুন৷
ব্যাটারি প্রতিস্থাপন করুন:
0 Comments